প্রতিটি ইউনিয়নে একটি করে ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স রয়েছে। এই ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের এর আওতাধীন ও জেলার সিভিল সার্জনের অধীন পরিচালিত।
সেবার ধরণ | সেবাগুলো | সেবা প্রদান / প্রাপ্তিতে অসুবিধা সমূহ | |
নাগরিক পর্যায়ে | সরকারী পর্যায়ে | ||
বহিঃবিভাগীয় ও জরুরী চিকিৎসা সেবা |
|
|
|
অন্ত বিভাগীয় চিকিৎসা সেবা |
|
|
|
ঔষধ সরবরাহ |
| সকল জরুরী ও প্রয়োজনীয় ওষুধ এভ্যাইলএবল না থাকাতে বাহির থেকে ক্রয় করা ও সময়মতো না পাওয়া |
|
রোগ প্রতিষেধক টিকা প্রদান কার্য ক্রম (সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচী) |
| সঠিক তথ্য না পাওয়ার কারণে যথাযথ ভাবে সেবা পাওয়াতে হয়রানী হওযা।
|
|
সমন্বিত শিশু রোগ চিকিৎসা সেবা |
| সঠিক তথ্য না পাওয়ার কারণে যথাযথ ভাবে সেবা পাওয়াতে হয়রানী হওযা।
|
|
প্রজনন স্বাস্থ্য ও গর্ভাবস্থা পরিচর্য্যা প্রসব ও প্রসূতী সেবা
| · প্রজনন সক্ষম সকল মহিলাদেরকে ধনুষ্ঠংকারের টিকাদান ও প্রজনন স্বাস্থ্য বিষয়ক আলোচনা। · রক্ত শুন্যতা রোধে প্রজনন সক্ষম সকল মহিলাদেরকে আয়রন+ফলিক এসিড বড়ি সরবরাহ। · সকল গর্ভবতীদের নিয়মিত চেকআপ / প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সেবা প্রদান ও রেফারেল, · প্রসব সেবা (প্রয়োজনে সিজার এবং জটিল প্রসবের ব্যবস্থা করা), প্রসবোত্তর সেবা · পরিকল্পিত পরিবার গঠনে পরামর্শ দিয়ে জন সংখ্যা নিয়ন্ত্রণ করা। | · সঠিক তথ্য না পাওয়ার কারনে যথাযথ ভাবে সেবা পাওয়াতে হয়রানী হওযা।
· জরুরী এবং জটিল প্রসবের জন্য সার্বক্ষনিক ব্যবস্থা না থাকাতে সেবা প্রাপ্তিতে অসুবিধা।
| · রক্ষনশীল গ্রামীণ জনগণের হাসপাতালে গর্ভবতী সেবা গ্রহণে অনীহা. · সব সময় মহিলা সেবাদান কর্মী না থাকার কারণে পুরুষ সেবাদানকারীর নিকট সেবা গ্রহণে গ্রামীণ মহিলাদের অনিহা। · সার্বক্ষণিক ও জরুরী প্রসব সেবার জন্য প্রয়োজনীয় লজিষ্ঠিক সরবরাহ ও জনবল পদায়ন করতে না পারা। · মহিলা চিকিৎসক এবং সেবাদান কর্মীদের গ্রামে অবস্থান করার অনীহা |
সংক্রামক রোগ নিয়ন্ত্রন কার্যক্রম | · ম্যালেরিয়া ও মশা বাহিত অন্যান্য রোগ নিয়ন্ত্রনের জন্য জনগনকে কিটনাশকে চুবানো মশারী সরবরাহ করা, · টিবি রোগী দের সনাক্ত করে কম্যুনিটি পয্যায়ে সরাসরি তত্ববধানে ওষুধ খাওয়ানো, এইডস রোগ বিস্তার রোধে মাধক সেবী, সেক্স ওয়ার্কার ও ভালনারেবল জনগোষ্ঠিকে প্রয়োজনিয় উপকরণ সরবরাহ করা · ফাইলেরিয়াসিস রোগ নিয়ন্ত্রনের লক্ষ্যে শিশুদের কে বছরে ২ বার ক্রিমি নাশক খাওয়ানো | · এনজিও নির্ভর কর্মসুচীতে ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠির অগ্রাধিকার না পাওয়া।
· যথা সময়ে সঠিক তথ্য না পাওয়ার কারণে যথাযথ ভাবে সেবা পাওয়াতে হয়রানী হওযা।
| সঠিক তথ্য নির্ভর পরিকল্পনার অভাবে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে না পারা। |
স্বাস্থ্যকর আচরনে অভ্যস্থ করা এবং স্বাস্থ্য শিক্ষা প্রদান | · উঠান বৈঠক, হাসপাতাল, কম্যুনিটি ক্লিনিকে আগত রোগী এবং রোগীর অভিভাবক অন্যদেরকে স্বাস্থ্যকর আচরন বিধি মেনে চলার ব্যাপারে উদ্বুদ্ধ করার জন্য প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্য বার্তা প্রদান। | শিক্ষা ও সচেতনতার অভাব এবং দারিদ্রের কারনে স্বাস্থ্য সম্মত আচরণ বিধি মেনে চলতে না পারা। | যুগোপযোগী, প্রয়োজনীয় ও কার্যকর স্বাস্থ্য শিক্ষা উপকরণ (অডিও ভিজ্যুয়েল) এর সরবরাহ না থাকার কারণে স্বাস্থ্য শিক্ষা ব্যহত হওয়া। |
অসংক্রামক রোগ নিয়ন্ত্রণ করা | · আর্সেনিকোসিসে আক্রান্তদের খুজে আর্সেনিকযুক্ত পানির উৎস খুজে বের করা এবং সুপেয় আর্সেনিকমুক্ত পানির ববস্থা করা। | সঠিক তথ্য না পাওয়ার কারণে যথাযথ ভাবে সেবা পাওয়াতে হয়রানী হওযা।
| কর্মসূচী গুলো ধারাবাহিকতা না থাকার কারণে |
স্বাস্থ্য তথ্য সংগ্রহ এবং সংকলন | · গ্রাম ও প্রাতিষ্ঠানিক কার্যালযের সকল অসুস্থতার তথ্য সিস্টেমেটিকভাবে সংগ্রহ করাম সংকলন ও রেকর্ড করা · স্বাস্থ্য তথ্য তৈরী করে পলিসি মেকারদেরকে পরিকল্পনা গ্রহণের জন্য প্রেরণ করা |
| · প্রয়োজনীয় ও কার্যকর প্রযুক্তি এবং জনবল না থাকা · উপজেলা পর্যায়ে এপিডেমিও লজিষ্ট না থাকাতে স্থানীয়ভাবে সঠিক সময়ে তথ্যনির্ভর পরিকল্পনা গ্রহণে ব্যর্থতা |
দূর্যোগ উত্তর উদ্বুত স্বাস্থ্য সমস্যায় সাস্থ্য সেবা প্রদান | দূর্যোগ উত্তর উদ্বুত স্বাস্থ্য সমস্যা যেমন আঘাত পাওয়া, পানিতে ডুবে যাওয়া, সাপে কাটা, ডায়রিয়া, নিউমোনিয়া ও অণ্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যার চিকিৎসা দেয়া। | · পরিকল্পনায় আমলাকান্ত্রিকতা এবং গ্রাম পর্যায়ে চিকিৎসকদের অনুপস্থিত থাকাতে দূর্যোগোত্তর পরিস্থিতিতে প্রত্যন্ত অঞ্চলে তাৎক্ষণিক সেবা না পাওয়া। · দূর্যোগোত্তর পরিস্থিতিতে স্বাস্থ্য সমস্যা বিষয়ে জনগণের সঠিক তথ্য না থাকা। | · দূর্যোগোত্তর পরিস্থিতিতে ব্যবহার্য গাড়ী বা পরিবহণ ব্যবস্থা না থাকাতে সেবা ব্যহত হওয়া। · দুর্যোগোত্তর স্বাস্থ্য সমস্যা সমাধান পরিকল্পনায় আমলাকান্ত্রিক এবং রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ।
|
মেডিকো লিগ্যাল সেবা |
| · সঠিক তথ্য না পাওয়ার কারণে যথাযথ ভাবে সেবা পাওয়াতে হয়রানী হওযা। · সনদ প্রদানকারী চিকিৎসকদের দুনিতি করার সুযোগ থাকাতে জনগণের হয়রানী হওয়া | ফরেন্সিক বা মেডিকো লিগ্যাল বিষয়ে বিশেষজ্ঞ পদায়ন না থাকাতে সঠিক সেবা দিতে না পারা। |
সেবার ধরণ | সেবাগুলো | সেবা প্রদান / প্রাপ্তিতে অসুবিধা সমূহ | |
নাগরিক পর্যায়ে | সরকারী পর্যায়ে | ||
বহিঃবিভাগীয় ও জরুরী চিকিৎসা সেবা |
|
|
|
অন্ত বিভাগীয় চিকিৎসা সেবা |
|
|
|
ঔষধ সরবরাহ |
| সকল জরুরী ও প্রয়োজনীয় ওষুধ এভ্যাইলএবল না থাকাতে বাহির থেকে ক্রয় করা ও সময়মতো না পাওয়া |
|
রোগ প্রতিষেধক টিকা প্রদান কার্য ক্রম (সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচী) |
| সঠিক তথ্য না পাওয়ার কারণে যথাযথ ভাবে সেবা পাওয়াতে হয়রানী হওযা।
|
|
সমন্বিত শিশু রোগ চিকিৎসা সেবা |
| সঠিক তথ্য না পাওয়ার কারণে যথাযথ ভাবে সেবা পাওয়াতে হয়রানী হওযা।
|
|
প্রজনন স্বাস্থ্য ও গর্ভাবস্থা পরিচর্য্যা প্রসব ও প্রসূতী সেবা
| · প্রজনন সক্ষম সকল মহিলাদেরকে ধনুষ্ঠংকারের টিকাদান ও প্রজনন স্বাস্থ্য বিষয়ক আলোচনা। · রক্ত শুন্যতা রোধে প্রজনন সক্ষম সকল মহিলাদেরকে আয়রন+ফলিক এসিড বড়ি সরবরাহ। · সকল গর্ভবতীদের নিয়মিত চেকআপ / প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সেবা প্রদান ও রেফারেল, · প্রসব সেবা (প্রয়োজনে সিজার এবং জটিল প্রসবের ব্যবস্থা করা), প্রসবোত্তর সেবা · পরিকল্পিত পরিবার গঠনে পরামর্শ দিয়ে জন সংখ্যা নিয়ন্ত্রণ করা। | · সঠিক তথ্য না পাওয়ার কারনে যথাযথ ভাবে সেবা পাওয়াতে হয়রানী হওযা।
· জরুরী এবং জটিল প্রসবের জন্য সার্বক্ষনিক ব্যবস্থা না থাকাতে সেবা প্রাপ্তিতে অসুবিধা।
| · রক্ষনশীল গ্রামীণ জনগণের হাসপাতালে গর্ভবতী সেবা গ্রহণে অনীহা. · সব সময় মহিলা সেবাদান কর্মী না থাকার কারণে পুরুষ সেবাদানকারীর নিকট সেবা গ্রহণে গ্রামীণ মহিলাদের অনিহা। · সার্বক্ষণিক ও জরুরী প্রসব সেবার জন্য প্রয়োজনীয় লজিষ্ঠিক সরবরাহ ও জনবল পদায়ন করতে না পারা। · মহিলা চিকিৎসক এবং সেবাদান কর্মীদের গ্রামে অবস্থান করার অনীহা |
সংক্রামক রোগ নিয়ন্ত্রন কার্যক্রম | · ম্যালেরিয়া ও মশা বাহিত অন্যান্য রোগ নিয়ন্ত্রনের জন্য জনগনকে কিটনাশকে চুবানো মশারী সরবরাহ করা, · টিবি রোগী দের সনাক্ত করে কম্যুনিটি পয্যায়ে সরাসরি তত্ববধানে ওষুধ খাওয়ানো, এইডস রোগ বিস্তার রোধে মাধক সেবী, সেক্স ওয়ার্কার ও ভালনারেবল জনগোষ্ঠিকে প্রয়োজনিয় উপকরণ সরবরাহ করা · ফাইলেরিয়াসিস রোগ নিয়ন্ত্রনের লক্ষ্যে শিশুদের কে বছরে ২ বার ক্রিমি নাশক খাওয়ানো | · এনজিও নির্ভর কর্মসুচীতে ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠির অগ্রাধিকার না পাওয়া।
· যথা সময়ে সঠিক তথ্য না পাওয়ার কারণে যথাযথ ভাবে সেবা পাওয়াতে হয়রানী হওযা।
| সঠিক তথ্য নির্ভর পরিকল্পনার অভাবে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে না পারা। |
স্বাস্থ্যকর আচরনে অভ্যস্থ করা এবং স্বাস্থ্য শিক্ষা প্রদান | · উঠান বৈঠক, হাসপাতাল, কম্যুনিটি ক্লিনিকে আগত রোগী এবং রোগীর অভিভাবক অন্যদেরকে স্বাস্থ্যকর আচরন বিধি মেনে চলার ব্যাপারে উদ্বুদ্ধ করার জন্য প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্য বার্তা প্রদান। | শিক্ষা ও সচেতনতার অভাব এবং দারিদ্রের কারনে স্বাস্থ্য সম্মত আচরণ বিধি মেনে চলতে না পারা। | যুগোপযোগী, প্রয়োজনীয় ও কার্যকর স্বাস্থ্য শিক্ষা উপকরণ (অডিও ভিজ্যুয়েল) এর সরবরাহ না থাকার কারণে স্বাস্থ্য শিক্ষা ব্যহত হওয়া। |
অসংক্রামক রোগ নিয়ন্ত্রণ করা | · আর্সেনিকোসিসে আক্রান্তদের খুজে আর্সেনিকযুক্ত পানির উৎস খুজে বের করা এবং সুপেয় আর্সেনিকমুক্ত পানির ববস্থা করা। | সঠিক তথ্য না পাওয়ার কারণে যথাযথ ভাবে সেবা পাওয়াতে হয়রানী হওযা।
| কর্মসূচী গুলো ধারাবাহিকতা না থাকার কারণে |
স্বাস্থ্য তথ্য সংগ্রহ এবং সংকলন | · গ্রাম ও প্রাতিষ্ঠানিক কার্যালযের সকল অসুস্থতার তথ্য সিস্টেমেটিকভাবে সংগ্রহ করাম সংকলন ও রেকর্ড করা · স্বাস্থ্য তথ্য তৈরী করে পলিসি মেকারদেরকে পরিকল্পনা গ্রহণের জন্য প্রেরণ করা |
| · প্রয়োজনীয় ও কার্যকর প্রযুক্তি এবং জনবল না থাকা · উপজেলা পর্যায়ে এপিডেমিও লজিষ্ট না থাকাতে স্থানীয়ভাবে সঠিক সময়ে তথ্যনির্ভর পরিকল্পনা গ্রহণে ব্যর্থতা |
দূর্যোগ উত্তর উদ্বুত স্বাস্থ্য সমস্যায় সাস্থ্য সেবা প্রদান | দূর্যোগ উত্তর উদ্বুত স্বাস্থ্য সমস্যা যেমন আঘাত পাওয়া, পানিতে ডুবে যাওয়া, সাপে কাটা, ডায়রিয়া, নিউমোনিয়া ও অণ্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যার চিকিৎসা দেয়া। | · পরিকল্পনায় আমলাকান্ত্রিকতা এবং গ্রাম পর্যায়ে চিকিৎসকদের অনুপস্থিত থাকাতে দূর্যোগোত্তর পরিস্থিতিতে প্রত্যন্ত অঞ্চলে তাৎক্ষণিক সেবা না পাওয়া। · দূর্যোগোত্তর পরিস্থিতিতে স্বাস্থ্য সমস্যা বিষয়ে জনগণের সঠিক তথ্য না থাকা। | · দূর্যোগোত্তর পরিস্থিতিতে ব্যবহার্য গাড়ী বা পরিবহণ ব্যবস্থা না থাকাতে সেবা ব্যহত হওয়া। · দুর্যোগোত্তর স্বাস্থ্য সমস্যা সমাধান পরিকল্পনায় আমলাকান্ত্রিক এবং রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ।
|
মেডিকো লিগ্যাল সেবা |
| · সঠিক তথ্য না পাওয়ার কারণে যথাযথ ভাবে সেবা পাওয়াতে হয়রানী হওযা। · সনদ প্রদানকারী চিকিৎসকদের দুনিতি করার সুযোগ থাকাতে জনগণের হয়রানী হওয়া | ফরেন্সিক বা মেডিকো লিগ্যাল বিষয়ে বিশেষজ্ঞ পদায়ন না থাকাতে সঠিক সেবা দিতে না পারা। |
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস